আমাদের কুতুবখানা pdf বই ডাউনলোড। মোসুলে একটি লাইব্রেরী প্রতিষ্ঠা করেছিলেন আবুর কাসেম জাফর বিন হামদান মোসুলি (মৃত্যু ৯৩৪ খ্রিস্টাব্দ)। তিনি ছিলেন জ্যোতিবির্দ্যায় পারদর্শী তার লাইব্রেরী প্রতিদিন খোলা হতো। দূর থেকে আসা লোকদের জন্য ছিল থাকার ব্যবস্থা। একটা নির্দিষ্ট স্থান ছিল, যেখানে আবুল কাসেম জাফর ইমলার দরস দিতেন তার লিখিত বইপত্র যেমন আল বাহের ফিল আখবার, ফিকহ, কবিতা ও ইতিহাসের ঘটনাবলী থেকে।
শুধু আবুল কাসেম জাফরই নন, এমন গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মুসলিম শাসক, আমীর ও আলেম-উলামাদের অনেকেই। আব্বাসী খলিফারা বাগদাদে, উমাইয়া খলীফারা আন্দালুসে এবং ফাতেমীরা মিশরে এসব গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করেন।
আরও দেখুনঃ আকাবিরদের জিহাদী জীবন pdf বই ডাউনলোড
বাগদাদের বাইতুল হিকমাত, কায়রোর দারুল হিকমাহ,মাগরিব ও আন্দালুসের গ্রন্থাগারগুলো ছিল খলীফাদের প্রতিষ্ঠিত। এসব গ্রন্থাগারের বেশিরভাগই ছিল সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত। গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠার ধারা এতটাই ব্যপকতা লাভ করে।
পরবর্তী সময়ে জ্ঞাচর্চায় আগ্রহী নয় এমন আমীর কিংবা ইজিররাও গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করা শুরু করেন। আলেম-উলামাদের খুব কমই এমন ছিলেন, যাদের ব্যক্তিগত পাঠাগার ছিল না। উমাইয়া আমলে বড় কোনো গ্রন্থগার প্রতিষ্ঠিত না হলেও আব্বসীদের অভ্যুদয়ের পর অনুবাদ ও রচনা কর্মকান্ড বিপুল উতসাহে শুরু হয়। আত্মপ্রকাশ ঘটলো ওয়াররাকদের, কাগজও হয়ে উঠলো সহজলভ্য।
আরও দেখুনঃ শীয়া কারা pdf বই ডাউনলোড
এসময় থেকেই গ্রন্থাগার গড়ে উঠতে থাকে। আব্বসী যুগের সবচেয়ে বিখ্যাত ও বৃহত্তম গ্রন্থাগার বাইতুল হিকমাহ বা খাজানাতুর হিকমাহ, যদিও এই গ্রন্থাগার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আমাদের সামনে নেই। বাইতুল হিকমাহর খ্যাতি বিশ্বজুড়ে কিন্তু আজো নিশ্চিতভাবে জানা হয় নি কে এই গ্রন্থাগারের প্রতিষ্ঠাতা? খলীফা হারুনুর রশীদ নাকি খলীফা মামুনুর রশীদ?।
এই গ্রন্থাগারের অবস্থান কোথায় ছিল সে প্রশ্নের মীমাংসাও এখনো হয় নি। ড. আহমদ আমীন ও অন্যান্য গবেষকদের মতে খলীফা হারুনুর রশীদই এই গ্রন্থাগারের প্রতিষ্ঠাতা। এর স্বপক্ষে মজবুত দলীল হলো ইবনে নাদীমের বক্তব্য।
আরও দেখুনঃ সূরা কাহাফ এবং বর্তমান বিশ্ব pdf বই ডাউনলোড
নিচে আমাদের কুতুবখানা pdf বই এর স্ক্রীনশট ও ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলোঃ
প্রকাশকঃ বইয়ের ধরণঃ লাইব্রেরী বিষয়ক বইয়ের সাইজঃ 8.30 MB প্রকাশ সালঃ ইং বইয়ের লেখকঃ ইমরান রাইহান অনুবাদঃডাউনলোড সার্ভার-১ঃ Download Now
ডাউনলোড করতে কোন সমস্যা হলেঃ