আরিফ আজাদের কিছু অগ্রন্থিত লেখা
আরিফ আজাদের কিছু অগ্রন্থিত লেখা pdf বই ডাউনলোড। পৃথিবীতে আড়াই হাজার, মতান্তরে সাড়ে তিন হাজারেরও বেশি ধর্ম বিদ্যমান আছে, কিন্তু, আশ্চর্যজনক হলেও সত্য এই যে , এতাগুলো ধর্মের ধর্মীয় কিতাবাদির মধ্যে কুরআনই একমাত্র গ্রন্থ যেটা শুরুই হয়েছে শব্দ দিয়ে। মুসলমানদের জন্য নাযিল হওয়া প্রথম শব্দেই হলো পড়ো।
নামাযের কথাও না, যাকাতের কথা ও না। হজ্ব, সিয়াম বা আমানতদারিতার কথাও না। শুরুতেই বলা হলো না-আমি আল্লাহ আমার উপর ঈমান আনো। উহু এসবের কিচ্ছু নয়। শুধু বলা হলো -পড়ো।
আরও দেখুনঃ আইরা তাহরীম উশমির লেখা pdf বই ডাউনলোড
এই মুসলমানরা ছিল পড়ার জাতি। পড়ুয়া জাতি। জাহিলিয়াতে নিমজ্জিত একটা আনপড় জাতিকে এই কুরআন আগাগোড়া পড়াশুনায় ডুবিয়ে দিয়েছে। এই মুসলিমরাই তো জ্ঞান আর প্রজ্ঞার আলো দিয়ে পুরো পৃথিবীকে আলোড়িত করেছিলো । ইউরোপে সভ্যতার আলো জ্বেলেছিলো এই মুসলিমরাই। এরপর হলো কি? মুসলমানরা পড়া থেকে সরে গেলো।
ব্যস নিজেদের মধ্যে মারামারি, হানাহানিতে তারা এতো বেশিই আত্মনিমগ্ন হয়ে পড়লো যে, পড়ার আলোকবর্তিকা হয়ে আসা কুরআনটাও কাপড়ে পেছিয়ে আলমিরাতে উঠে গেলো। যেদিন থেকে মুসলমানরা পড়াশুনা ছাড়লো, সেদিন থেকেই তারা পিছিয়ে পড়ালো। অন্ধকার গ্রাস করে নিলো তাদের মন এবং মগজ।কাজী নজরুল ইসলাম এই উদ্দেশ্যেই লিখেছিলেনঃ
*বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে আমরা রয়েছি বসে..
*বিবি তালাকের ফতোয়া খুঁজেছি কুরআন-হাদীস চষে।
আরও দেখুনঃ সীরাত বিশ্বকোষ ১১তম খন্ড pdf বই ডাউনলোড
যাহোক, আমরা কতোরকম সংস্কৃতিই তো চালু করি দুদিন পর-পর । অমুক দিবস, তমুক দিবসের নামে কতো জিনিসই আমদানি রপ্তানি করি কিন্তু, বিই উপহার দেওয়াকে আমরা কি সংস্কৃতি করে নিতো পারিনা? একজন অন্যজনকে বই উপহার দেওয়ার সিস্টেম যদি চালু হয়, তাহলে আমার বিশ্বাস, সমাজে একটা ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে, ইন শা আল্লাহ।
তাছাড়া, এই বই উপহার দেওয়ার একটা বিশেষ ফযীলত ও আছে। ধরুন, আপনি কাউকে ভালো একটা বই উপহার দিলেন। বইটা যাকে দিলেন, তিনি বইটা পড়ে যদি পাল্টে যান, যদি কিছু ভালো আমল করে, তাহলে সেটার সওয়াব আপনিও পাবেন।
আরও দেখুনঃ সীরাত বিশ্বকোষ ৯ম খন্ড pdf বই ডাউনলোড
নিচে আরিফ আজাদের কিছু অগ্রন্থিত লেখা pdf বই এর স্ক্রীনশট ও ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলোঃ
প্রকাশকঃ বইয়ের ধরণঃ ইসলামিক বিষয় বইয়ের সাইজঃ 8.68 MB প্রকাশ সালঃ ইং বইয়ের লেখকঃ অনুবাদঃডাউনলোড সার্ভার-১ঃ Download Now
ডাউনলোড করতে কোন সমস্যা হলেঃ