ইসলাহী খুতুবাত ৯ম খন্ড pdf বই ডাউনলোড। অনেক সময় গোস্বার ভুল ব্যবহার একজন দ্বীনদার ব্যক্তি থেকেও হয়। তিনি মনে করেন, দুনিয়ার সবাই খারাপ। সবাই জাহান্নামী হয়ে যাচ্ছে আর আল্লাহ তাকেই দায়িত্ব দিয়েছেন জাহান্নামের পথের এসব যাত্রীকে সংশোধন করার।
এ জাতীয় মনোভাব মূলত শয়তানে কুমন্ত্রনা। শয়তানের এ সবক পেয়ে তিনি তখন পদে পদে মানুষের দোষ ধরেন, মানুষের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। এবং যখন-তখন গোস্বা দেখান। আর এভাবেই সৃষ্টি হতে থাকে একের পর এক সামাজিক অনাচার।
মূলত হক কথা বলতে হবে হক নিয়তে ও হক তরীকায়। দরদ ও নম্রতার মিশেল আপনার হক কথার মাঝে থাকতে হবে। এবং কাউকে কখনও ‘নষ্ট হয়ে গেছে’ মনে করা যাবে না। তাহলে হক কথা বলার কারণে ফেতনা সৃষ্টি হবে না। যদি শোনেন যে, হক কথা বলার কারণে ফেতনা সৃষ্টি হয়েছে। তাহলে খোঁজ নিলে দেখা যাবে, হয়তো কথাটি হক ছিলো না বা নিয়ত হক ছিলো না কিংবা তরীকা হক ছিলো না।
আরও ইসলামিক বই দেখুনঃ
- ইসলাহী খুতুবাত ৩য় খন্ড pdf বই ডাউনলোড
- ইসলাহী খুতুবাত ১ম খন্ড pdf বই ডাউনলোড
- ইসলাহী খুতুবাত ৭ম খন্ড pdf বই ডাউনলোড
- ইসলাহী খুতুবাত ৫ম খন্ড pdf বই ডাউনলোড
- ইসলাহী খুতুবাত ৮ম খন্ড pdf বই ডাউনলোড
ইসলাহী খুতুবাত ৯ম খন্ড – পরিপূর্ণ ঈমানের চারটি নিদর্শন
রাসূল সাঃ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি কাউকে কিছু দেয়ার সময় আল্লাহর জন্য দেয়। যখন কাউকে কিছু দেয়া থেকে বিরত থাকে, আল্লাহর জন্য বিরত থাকে। কাউকে ভালোবাসে তো আল্লাহর জন্য ভালোবাসে এবং কারো প্রতি বিদ্বেষ রাখে তো আল্লাহর জন্য রাখে। তার ঈমান পরিপূর্ণ হলো। আল্লাহর রাসূল সাঃ সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, এই ব্যক্তি পরিপূর্ণ মুমিন।
প্রথম নিদর্শন
রাসূল সাঃ-এর ভাষ্যমতে পরিপূর্ণ ঈমানের প্রথম নিদর্শন হলো, আল্লাহর জন্য কাউকে কিছু দেয়া। এর মর্মার্থ হলো, মানুষ সব সময় যেমনিভাবে নিজের জন্য খরচ করে, তেমনি ভাবে দান-সদকা-হাদিয়অ ইত্যাদির মাধ্যমে অন্যের জন্যেও খরচ করে।
খরচকালীন যদি এ নিয়ত থাকে যে, ‘আমি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য খরচ করছি, তাহলে সেও হাদীসের ভাষ্যভুক্ত হবে। দার-সদকার সময় খোঁটা কিংবা লৌকিকতা উদ্দেশ্য না থাকলে; বরং শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি উদ্দেশ্য থাকলে এতে সে সাওয়াব পাবে। সুতরাং নিয়ত শুদ্ধ করা উচিত।
নিচে ইসলাহী খুতুবাত ৯ম খন্ড বই এর স্ক্রীনশট ও ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলোঃ
প্রকাশকঃ | দারুল উলূম লাইব্রেরী |
বইয়ের ধরণঃ | ইসলামের সার্বিক জ্ঞান বিষয়ক সিরিজ বই |
বইয়ের সাইজঃ | 9.16 MB |
প্রকাশ সাল | ২০১৬ সাল |
বইয়ের লেখকঃ | মুফতী তাকী উসমানী |
বইয়ের অনুবাদকঃ | মাওলানা মুহাম্মদ উমায়ের কোব্বাদি |