কাফের বলার মৌলনীতি pdf বই ডাউনলোড। মুসলিম নওজোয়ানরা কোথায় জিহাদের নামে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ইসলামী রাস্ট্র কায়েম করার স্বপ্ন দেখছেন। ইসলামের বড় বড় উলামাগন যা অবৈধ ঘোষণা করেছেন। এই জিহাদী চিন্তাধারা তখনই বাস্তবায়ন হয়, যখন প্রথমতঃ কোন মুসলিম রাষ্টনেতাকে কাফের ফতোয়া দেওয়া হয়।
তাছাড়া তার বিরুদ্ধে আস্ত্র প্রয়োগ সম্ভব নয়। কারণ তারাঁ জানেন যে, মহান আল্লাহ বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন মুমিনকে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করবে তার শাস্তি হবে জাহান্নাম, সেখানেই সে চিরকাল থাকবে এবং আল্লাহ তার প্রতি রুষ্ট হবেন, তাকে অভিসম্পাত করবেন এবং তার জন্য মহাশাস্তি করে রাখবেন। (সুরা নিসা ৯৩ আয়াত)
আরও ইসলামিক বই দেখুন:
- কে বড় কাফের pdf বই ডাউনলোড
- ইসলাম ভঙ্গের কারণ সমূহ pdf বই ডাউনলোড
- ফিতনাতুত তাকফির pdf বই ডাউনলোড
- শাইখ মুহাম্মাদ মাহমুদ আলী রহ. pdf বই ডাউনলোড
- ওরা কাফের কেন pdf বই ডাউনলোড
আল্লাহর রাসূল সাঃ বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন মুসলিম রাষ্ট্রে বসবাসকারী যিম্মী অথবা সন্ধিচুক্তির পর বিপক্ষের কাউকে হত্যা করবে, সে ব্যক্তি বেহেশতর সুবাস ও পাবে না। অথচ তার সুবাস ৪০ বছরে অতিক্রম্য দূরর্বতী স্থান হতে পাওয়া যাবে।
তিনি আরও বলেছেন, যখন দুজন মুসলমান তারাবি নিয়ে আপোসে লড়াই করে, তখন হত্যাকারী ও নিহত দুজনই দোযখে যাবে। সাহাবী বলরেন, হে আল্লাহ রাসূল! হত্যাকারীদের দোযখে যাওয়া তো স্পষ্ট; কিন্তু নিহত ব্যক্তির ব্যাপার কি? তিনি বলেন, সেও তার সঙ্গীকে হত্যা করার জন্য লালায়িত ছিল।
সুতরাং কাউকে কাফের না বানানো পর্যন্ত তাকে খুন করা হচ্ছে না। আর তার জন্যই তাঁদের নিকট থেকে যাকে-তাকে কাফের বলতে শোনা যায়। অথচ বিষয়টি বড় আত্মবিধ্বংসী। এ ব্যাপারে আমার যুব-সমস্যা ও তার শরয়ী সমাধান পুস্তকে অনেক কিছু লিখেছি এবং বলেছি যে, এই শ্রেনীর তৎপরতায় লাভ হয় দুশমনদেরই তাতে জলের ছিটে দিয়ে লগীয় গুঁতো খাওয়া হয় এবং বদনাম হয় মুসলিমরা ।
আসলে সত্যি বলতে আমরা অনেক কিছু জানি এবং অনেক কিছু বুঝিনা আবার অনেক কিছু জানিনা আবার বুঝিনা তাই আমাদের জানার শেষ নেই। যত জানা যায় ততই আমাদের জন্য মঙ্গল পূর্ণ আশা করি আপনারা বইটি পড়বেন উপকার না হলেও অপকার হবে না। যদি সম্পূর্ণ বইটি পড়তে চান তাহলে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
নিচে কাফের বলার মৌলনীতি pdf বই এর স্ক্রীনশট ও ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলোঃ
বইয়ের প্রকাশকঃ | তাওহীদ পাবলিকেশন্স |
বইয়ের ধরণঃ | ইসলামিক বিষয়ক |
বইয়ের সাইজঃ | 6.95 MB |
প্রকাশ সালঃ | ২০১৪ সাল |
বইয়ের লেখকঃ | আব্দুল হামীদ ফাইযী আল-মাদানী |
অনুবাদকঃ |