বার্নাবাসের বাইবেল pdf বই ডাউনলোড। মসীহ নামে অভিহিত নাসারতের ঈসার দূত বার্নাবাস পৃথিবীবাসী সকলের শান্তি ও সান্ত্বনা কামনা করছেন এবং এই মর্মে ঘোষণা দিচ্ছেন যেঃ মহান ও কুদরতময় আল্লাহ নিকট অতীতের দিনগুলিতে তারঁ নবী ঈসাকে।
আমাদের প্রতি অবতীর্ণ করেছিলেন এবং তখন অলৌকিক ঘটনাবলী মুজিযা ও শিক্ষা উপস্থাপিত হচ্ছিলো; কিন্তু আজ তার প্রতিক্রিয়াতে অনেকেই শয়তান কর্তৃক প্রতারিত হয়ে বর্তমানে ধার্মিকতার নামে অত্যন্ত অধার্মিক মতবাদসমূহ প্রচার করছেন।
আরও দেখুনঃ বিভিন্ন ফিকহের তুলনামূলক পর্যালোচনা pdf বই ডাউনলোড
যথা-ঈসা আল্লাহর পুত্র; আল্লাহর নির্দেশিত চিরস্থায়ী আহকাম খৎনা রদ করে দিয়ে অপবিত্র মাংসাহার এরাঁ জায়েয করে দিচ্ছেন। আমি অত্যন্ত দুঃখ ও বেদনার সঙ্গে উল্লেখ করছি যে স্বয়ং পলও এমনি একজন প্রতারিত ব্যক্তি। যে-কারণে আমাকে সেই সমস্ত সত্যবাণী লিপিবদ্ধ করতে হচ্ছে যা আমি স্বকর্ণে শুনেছি এবং সেই সকল ঘটনা যা ঈসার সঙ্গে থেকে আমি প্রত্যক্ষ করেছি শুধু এই জন্যই যে অন্যেরা মিথ্যাচার থেকে রক্ষা পাবে।
শয়তান কর্তৃক প্রতারিত হবে না এবং আল্লাহর বিচারাদালতে অপরাধী হয়ে নিশ্চিহৃও হবে না। বার্নাবাস রচিত বাইবেল এর বৈশিষ্ট্য হলো এতে তাওহীদ বা বিশুদ্ধ একেশ্বরবাদের দৃঢ় সমর্থন মিলছে এবং এই ত্রিত্ববাদ খন্ডনকারী বাইবেল যা খ্রীষ্টান জগতের বিদ্যমান গসপেল চতুষ্ঠয়ের সকল অসংগতির নিরসনকারী।
আরও দেখুনঃ আল ফিকহুল আকবার pdf বই ডাউনলোড
গ্রীক দর্শন ও রোমক পৌত্তলিকতার প্রভাবেই খ্রীষ্টধর্মে ত্রিত্ববাদের অনুপ্রবেশ ঘটেছিল। যা সনাতন একেশ্বরবাদের সাথে সংগতিপপর্ণ নয়। সন্পুপল ছিলেন এই ত্রিতৃবাদী গসপেল সমপহের প্রচারকারী ও ত্রিত্ববাদী খ্রীষ্টধর্মের প্রবর্তক।
একথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, বর্তমান খ্রীষ্টান জগতে বার্নাবাস রচিত বাইবেলের কোন ব্যাপক পরিচিতি নেই। সংগত কারণেই খ্রীষ্টান ধর্মযাজকগণ এই বাইবেলের ঘোরতর বিরোধীতাকারী। তবে ঐতিহাসিকদের মতে ৩২৫ খৃষ্টাব্দ পর্যুম্প এন্টিওক ও আলেকজান্দ্রিয়ার গীর্জা সম্পহে বার্নাবাসের বাইবেল আইন সম্মত গ্রন্থ হিসেবে আচরিত ছিল।
আরও দেখুনঃ দুর্নীতির পরিণাম ভয়াবহ pdf বই ডাউনলোড
নিচে বার্নাবাসের বাইবেল pdf বই এর স্ক্রীনশট ও ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলোঃ
প্রকাশকঃ বাংলাদেশ কো-অপারেটিভ বুক সোসাইটি লিঃ বইয়ের ধরণঃ কুরআন বিষয়ক বইয়ের সাইজঃ 9.01 MB প্রকাশ সালঃ ২০০৫ ইং বইয়ের লেখকঃ অনুবাদঃ আফজাল চৌধুরীডাউনলোড সার্ভার-১ঃ Download Now
ডাউনলোড করতে কোন সমস্যা হলেঃ