বিজ্ঞানের বিষ্ময় এক্স-রে
বিজ্ঞানের বিষ্ময় এক্স-রে pdf বই ডাউনলোড। এক্স-রের আরেক নাম অজানা রশ্মি, যার আবিস্কারক হলেন অধ্যাপক রঞ্জন। তার পুরো নাম উলহেলম কোনরাড রঞ্জন। ১৮৪৫ সালে জার্মানীর একটি পর্ণগ্রামে জন্মেছেন তিনি। সুদীর্ঘ ৭৮ বছর বয়সে ১৯২৩ সালে তারঁ এ সার্থক জীবনের মহবসান ঘটে।
একটি দু-মুখওয়ালা কাচেঁর টিউবে দু খানি ধাতব প্লেট বসিয়ে তার ভেতর দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহ চালনা করলে দেয়া যায়, বিদ্যুৎ স্ফূলিঙ্গ আকাশে বিজলী চমকানোর মতই আকাঁবাকাঁ গতিতে এগিয়ে চলে। এখন যদি এ টিউবটি হতে এয়ার-পাম্পের সাহায্য বাতাস বের করে নেয় যায়, তখন স্ফুলিঙ্গ দেখা যাবে সরল রেখার আকারে।
আরও দেখুনঃ সংঘাত নাকি সমন্বয় pdf বই ডাউনলোড
এ মুলনীতিটিকে মুলধন করে বিজ্ঞানীরা এগিয়ে গেলেন উন্নততর গবেষনায়। প্রথম আসেন পুরকার নামের এক বিজ্ঞানী। তিনি পরীক্ষানীয় কাচেঁর নলটি হতে বায়ুর চাপ কমাতে কমাতে হঠাৎ লক্ষ্য করলেন, যেকানে থেকে বিদ্যৎ বেরিয়ে যায়, ঠিক সেখান হতেই এক চমৎকার আলোকচ্ছটা বের হয়ে সমগ্র টিউবটিকে আলোময় করে তোলে। এ অদ্ভুত রাশ্মির নাম ক্যাথোড-রশ্মি।
দিনে দিনে এও প্রমাণিত হয়েছে,ক্যাথোড রশ্মি সমস্টিগত বিদ্যুৎ কণা ছাড়া আর কিছুই নয়। সেদিন জার্মানে ক্যাথোড-রশ্মি গবেষকদের মধ্যে অধ্যাপক রঞ্জন অন্যতম। চরম পাওয়ার দিনটি মাত্রই স্মরণীয়। রঞ্জন একাগ্রচিত্তে গবেষণায় নিরত। সেদিন তারঁ গবেষণার বিষয়বস্তু ছিল ক্যাথোড-টিউব।
আরও দেখুনঃ ফেরা দুই বোনের আলো pdf বই ডাউনলোড
তারঁ এ টিউবের মাঝখানেও আরেকটি প্লেট বসানো ছিল। টিউবটির ভেতরে দিয়ে আলোকচ্ছটা নিয়মিত চলতে থাকল। ভাগ্য জোরেই সামনে ছিল একখানা বেরিয়াম প্লাটিনো সায়ানাইড প্লেট।এসব প্লেটের একটা বৈশিষ্ট্য হলো যে কোন ধরণের তেজের সামনেই এরা ঝলসে ওঠে।
প্রথমে তেজ শোষন করে নেয় ও পরে সে তেজ বিকিরণ করতে পারে। রঞ্জন হঠাৎ দেখালেন, সামনের প্লেটখানি আলো ঝলমল করছে। তিনি প্রথমে ভেবেছিলেন, নিশ্চয়েই টিউব হতে রশ্মি বিচ্ছুরিত হয়ে পর্দায় পড়ছে, আর এতেই পর্দাখানি ঝলমল করছে।
আরও দেখুনঃ ফিরে আসার গল্প pdf বই ডাউনলোড
নিচে বিজ্ঞানের বিষ্ময় এক্স-রে pdf বই এর স্ক্রীনশট ও ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলোঃ
প্রকাশকঃ আহমদ পাবলিশিং হাউস বইয়ের ধরণঃ সাইন্স বিষয়ক বইয়ের সাইজঃ 3.37 MB প্রকাশ সালঃ ইং বইয়ের লেখকঃ ডঃ নাজমুল আলম অনুবাদঃডাউনলোড সার্ভার-১ঃ Download Now
ডাউনলোড করতে কোন সমস্যা হলেঃ