সীরাতুন নবী ৩য় খন্ড
সীরাতুন নবী ৩য় খন্ড pdf বই ডাউনলোড। সীরাতে রাসূল সাল্লাল্লাহ তাআলা আলায়হি ওয়া আলিহী ওয়াসাল্লাম অর্থাৎ রাসূল চরিত রচনায় ইবন্ হিশাম রাহমাতুল্লাহি আলায়হি জগতে অদ্বিতীয় ব্যক্তিত্ব। সীরাতগ্রন্থ হিসাবে দুটি গ্রন্থ সারা বিশ্বে প্রসিদ্ধি লাভ করে। প্রথমটি হলো ৮৫ হিজরীতে মদীনা তায়্যিবায় জন্মগ্রহনকারী ইবন্ ইসহাক রাহমাতুল্লাহি আলায়হি-এর সীরাতুর-রাসূলুল্লাহ সা. অপরটি হল ইবন্ হিশাম (র)-এর সীরাতুন্নবী (সা) ।
আস-সীরাতুন নববিয়াহ একক গ্রন্থ হিসাবে পরবর্তীতে সংরক্ষিত হয়নি। ইবন্ হিশাম (র) আস-সীরাতুন-নববিয়্যাহর সেসব অংশ বর্জন করেছেন। যেসব বর্ণনা সরাসরি হযরত নবী করীম (সা)-এর জীবনের সাথে প্রাসঙ্গিক বলে প্রমানিত হয়নি। ইবন্ হিশাম (র)-এর বর্জিত অংশগুলো তাবারী (র) ও আযরাকীর লেখায় সংরক্ষিত হয়েছে।
আরও দেখুনঃ সীরাতুন নবী ২য় খন্ড pdf বই
ইবন্ হিশাম (র) যদিও সীরাতুর-রাসূল বিশারদ হিসাবে জগতে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্যক্তিত্বের অধিকারী তথাপিও তার পান্ডিত্য শুধু সীরাত বর্ননার মধ্যই সীমাবদ্ধ থাকেনি। তিনি একা ধারে হাদীসবেত্তা বংশ লতিকা বিশারদ সাহিত্যিক ঐহিহাসিক আরবি ব্যাকরনবিদ ও ভাষাবিজ্ঞানী হিসাবে ও জগতে সমধিক খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছেছেন। কুলজী (বংশ লতিকা বিষয়ক) শাস্ত্র এবং আরবী ব্যাকরণে তাঁর অসাধারণ পান্ডিত্যের পরিচয় পাওয়া গিয়েছে।
হিমাইয়ার গোত্রের ইতিহাস ‘তারীখ সালাতীন হিমইয়ার’ এবং দক্ষিণ আরবীয় পুরাকীর্তী সমূহ সম্বন্ধে তাঁর রচিত ‘কিতাবুত-তীজান’ আজও তাঁর অগাধ পান্ডিত্যের প্রমাণ হিসাবে সকল ঐতিহাসিকের নিকট সমাধৃত।
আরও দেখুনঃ ইসলামের ইতিহাস ৩য় খন্ড pdf বই
এ মহান ‘ সীরাতুল-রাসূল’ বিশারদের জন্ম যেমন অজ্ঞাত, তেমনি তাঁর ওফাতের সঠিক তারিখও কোন ঐতিহাসিক বর্ণনায় পাওয়া যায় না। তবে একমতে বর্ণিত আছে, ১৩ই রবিউস সানী ২১৮ হিজরী মোতাবেক ৮ই মে, ৮৩৩ সনে, মতান্তরে ২১ হিজরী মুতাবিক ৮২৮ খ্রিঃ সনে তিনি মিসরের ফুসতাত শহরে ওফাতপ্রাপ্ত হন। মিসর বিজয় বীর সেনানী হযরত আমর ইব্ন আস রাঃ ‘ফুসতাত’ শহর স্থাপর করেন। বর্তমানের তা আধুনিক মিসরের রাজধানী কায়রোর উপকন্ঠে অবস্থিত।
নিচে সীরাতুন নবী ৩য় খন্ড pdf বই এর স্ক্রীনশট ও ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলোঃ
প্রকাশকঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ বইয়ের ধরণঃ ইসলামী ইতিহাস বইয়ের সাইজঃ 17.3 MB প্রকাশ সালঃ ২০০৮ ইং বইয়ের লেখকঃ ইবনে হিশাম অনুবাদঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশনডাউনলোড সার্ভার-১ঃ Download Now
ডাউনলোড করতে কোন সমস্যা হলেঃ