জ্বীন ও শয়তানের ইতিকথা pdf বই ডাউনলোড। জিন ওমানুষ আল্লাহর অনন্য সৃষ্টি । মানুষের সৃষ্টি সম্পর্কে মানুষের কিছু তথ্য জানা আছে । কিন্তু জিন সম্পর্কে বলতে গেলে তেমন কিছু জানা নেই । তাই মানব মনে জিন সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশ্ন উকিঁ-ঝুকিঁ মারে। জিন কোথা থেকে আসল কিভাবে আসল জিনের উপদান ও বৈশিষ্ট্য কি তাদের সৃষ্টি ব্যতিক্রম ধর্মী কেন? তারা তো অদৃশ্য।
তা সত্ত্বেও তাদের আছর ও আক্রমণ দৃশ্যগোচর তাহলে জিন কি মানুষের একতরফা ক্ষতি সাধন করবে আর মানুষ তাদের অসহায় শিকারে পরিণত হতে থাকবে? জিনের ক্ষতি থেকে বাঁচার জন্য মানুষের কি কোন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নেই? জিন আল্লাহর এক সৃষ্টি রহস্য। এখন আমরা এ সম্পর্কে ধারাবাহিক আলোচনা করবো।
আরও ইসলামিক বই দেখুনঃ
- উসমানী খিলাফাতের ইতিকথা pdf বই ডাউনলোড
- জিন জাতির বিস্ময়কর ইতিহাস pdf বই ডাউনলোড
- জ্বীন শয়তানের বিস্ময়কর ঘটনা pdf বই ডাউনলোড
- উজ্জীবিত ঈমানের ইতিকথা pdf বই ডাউনলোড
- আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী ইতিকথা pdf বই ডাউনলোড
আবদুল্লাহ বিন আমর বিন আস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহ মানুষ সৃষ্টির দুহাজার বছর আগে জিন সৃষ্টি করেছেন। আবদুল্লাহ বিন আব্বাস থেকে বর্ণিত । জমীনের অধিবাসী ছিল জিন। আর আসমানের অধিবাসী ছিল ফেরেশতা। নীচ আসমানের চাইতে উপরের আসমান ফেরেশতারা অধিকতর ইবাদত দোআ নামাজ ও তাসবীহতে ব্যস্ত থাকে।
ইবনে আব্বাস থেকে আরো বর্নিত । আল্লাহ জিন জাতির আদি পুরুষ সুমিয়াকে আগুনের জ্বলন্ত শিক্ষা থেকে সৃষ্টি করেন। এরপর আল্লাহ বলেনঃ তুমি ইচ্ছা প্রকাশ কর । তখন সে ইচ্ছা প্রকাশ করে বলল, আমরা যেন দেখি এবং আমাদেরকে যেন কেউ না দেখে। আল্লাহ তার সে ইচ্ছা কবুল করেন। এরপর তার বংশধরকে জমীনে পাঠান। তাদের মধ্যে ইউসুফ নামক এক ফেরেশতা ছিল্ তারা তাকে হত্যা করল ।
তখন আল্লাহ দুনিয়ার আসমানে মওজুদ ফেরেশতা বাহিনীকে পাঠান। তাদের নাম ছিল জিন। ইবলিশও তাদের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ফেরেশতা বাহিনীর সংখ্যা ছিল ৪ হাজার । তারা জমীনের অধিবাসীদেরকে পরাজিত করল এবং সাগরের দ্বীপসমূহে তাদেরকে নির্বাসিত করল। তখন ইবলিশসহ অন্যান্য ফেরেশতা বাহিনী জমীনে বাস করা শুরু করল। তারা এখানে বাস করা পছন্দ করল।
নিচে জ্বীন ও শয়তানের ইতিকথা pdf বই এর স্ক্রীনশট ও ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলোঃ
প্রকাশকঃ বিশ্ব প্রকাশনী বইয়ের ধরণঃ ইতিহাস বইয়ের সাইজঃ 8.43 MB প্রকাশ সালঃ ২০০১ ইং বইয়ের লেখকঃ এ এন এম সিরাজুল ইসলাম অনুবাদঃডাউনলোড সার্ভার-১ঃ Download Now
ডাউনলোড করতে কোন সমস্যা হলেঃ