ফিতনার যুগে মুক্তির পথে pdf বই ডাউনলোড। ইমাম নববি রহিমাহুল্লাহ বলেন, ‘হাদিস লেখকের উচিত আল্লাহর নাম লেখার সময় ‘আযযা ওয়া জাল্লা’ কিংবা ‘তাআলা’ অথবা ‘সুবহানাহু ওয়া তায়ালা’ কিংবা ‘তাবারাকা ওয়া তায়ালা’ অথবা ‘জাল্লা যিকরুহু’ বা ‘তাবারাকাসমুহু’ অথবা ‘জাল্লাত আযমাতুহু’ ইত্যাদি লেখা।
অনুরূপভাবে নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নাম উল্লেখের সময় ‘সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’ সংক্ষেপে না লিখে পূর্ণরূপে লেখা৷ সালাত ও সালাম দুটাই লেখা। শুধু দুরুদ বা শুধু সালাম না লেখা ৷
ফিতনার যুগে মুক্তির পথ
এমনিভাবে সাহাবিয়ে কেরামের নাম উল্লেখের সময় রাদিআল্লাহু আনহু লেখা, যদি সাহাবি কোনো সাহাবির পুত্র হয়, তখন রাদিআল্লাহু আনহুমা লেখা। উলামায়ে কেরাম ও বুযুর্গ ব্যক্তিদের নাম উল্লেখের সময় রাদিআল্লাহু আনহু ও রহমাতুল্লাহি আলাইহি লেখা মুস্তাহাব। মূল যে কিতাব থেকে বর্ণনা করছে সেখানে না থাকলেও এগুলো লিখতে হবে। কারণ এগুলো রেওয়ায়েতের অংশ নয়, বরং দোয়া বাক্য।
আরও ইসলামিক বই দেখুনঃ
- ফিতনার যুগে মুজাহিদদের প্রতি নসিহত pdf বই ডাউনলোড
- শেষ দিবস pdf বই ডাউনলোড
- কেসাস অসিয়ত ও রোযা pdf বই ডাউনলোড
- ইমাম হুসাইনের শাহাদাত pdf বই ডাউনলোড
- নজরের হেফাজত pdf বই ডাউনলোড
- সালাত নবীজির শেষ আদেশ pdf বই ডাউনলোড
হাদিস পড়ার সময়, যে কিতাব থেকে পড়ছে সেখানে এই দোয়া বাক্যগুলোর উল্লেখ না থাকলেও পড়তে হবে। বারবার পড়তে হলেও বিরক্ত হওয়া যাবে না। এ ব্যাপারে যে গাফেল হবে সে বিশাল কল্যাণ ও ফযিলত থেকে বঞ্চিত হবে।’ (দেখুন ইমাম নববিকৃত শারহু মুসলিম নামক কিতাবের ভূমিকা: ১:৩৯ ) এজন্য আমি অধিকাংশ উক্তি ও ঘটনাবলি বুজুর্গদের নামসহ উল্লেখ করেছি, যেন তাদের নাম উল্লেখের সময় রহমত নাযিল হয়।
এমনিভাবে আমি তাদের নাম উল্লেখের সময় তাদের উত্তম ও মহান জীবনচরিতের কারণে ‘রহমাতুল্লাহি আলাইহি’ অথবা ‘রাদিআল্লাহু আনহু’ শব্দটি ব্যবহার করেছি। ইমাম আবু মুহাম্মাদ তামিমি হাম্বলি রহিমাহুল্লাহ বলেন, ‘এটা খুবই খারাপ কথা যে, তোমরা আমাদের (ইলম ও আমল) দ্বারা উপকৃত হও, আমাদের নামও উল্লেখ করো, অথচ আমাদের জন্য রহমতের দোয়া করো না।
অধিক পরিমাণে আলেম-সালাফের ঘটনাবলি বর্ণনা করো, কেননা এগুলো ছড়ানো মুক্তা। এগুলোতে অনেক অমূল্য রত্ন-মুক্তা থাকে। আর হাম্মাদ ইবনে যায়েদের উক্তি: । কিছু ফল নিয়ে নাও’। কাসরা (যের) দেওয়া আছে। তবে এটি নসব (যবর) দিয়ে পড়া অধিক সহিহ। ” অর্থ- খাদ্য সুস্বাদু করার মশলা। এখানে শব্দটি রূপকার্থে ব্যবহার করা হয়েছে।
উদ্দেশ্য এমন মজাদার ঘটনা যা মানুষকে কল্যাণের প্রতি আগ্রহী করে এবং অন্তরের বিরক্তি ও একঘেয়েমি ভাব দূর করে (উদ্দীপনা আনয়ন করে)। কেননা সৎ ও পুণ্যবান লোকদের ঘটনাবলি যেমন মজাদার ও সরস, তেমনি শিক্ষণীয় ও উপদেশমূলক হয়ে থাকে। এগুলোর মাঝে আমাদের ইহকালিন ও পরকালিন কল্যাণ নিহিত থাকে।
নিচে ফিতনার যুগে মুক্তির পথে pdf বই এর স্ক্রীনশট ও ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলোঃ
প্রকাশকঃ | |
বইয়ের ধরণঃ | ঈমান বিষয়ক বই |
বইয়ের সাইজঃ | 66.25 MB |
প্রকাশ সাল | |
বইয়ের লেখকঃ | ইমাম হারেস মুহাসাবি র. |
বইয়ের অনুবাদকঃ | যায়েদ আলতাফ |