আওরঙজেব pdf বই ডাউনলোড। উপমহাদেশের মধ্যযুগীর যেসব শাসকের প্রতি এক শ্রেণীর ঐতিহাসিক। অবিচার করেছেন, মোগল সম্রাট আওরঙজেব তাদের মধ্যে প্রথমেই উল্লেখ্য। শাসনকার্য কঠোরতা, ধর্মের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা এবং অন্যায়, অবিচার ও দুর্নীতির প্রতি আপোযহীন মনোভাবের জন্মেই প্রধাণত তিনি ঐতিহাসিকদের নিকৃষ্ট শিকারে পরিণত হন।
সর্বোপরি সমমাসয়িককালে তার মতো বীর ও রুণকুশলী। সেনাধ্যক্ষ, কূটনৈতিক জ্ঞানসম্পন্ন সুদক্ষ শাসক এবং বিদ্যাবুদ্ধিতে বুৎপত্তিসম্পন্ন ব্যক্তি দ্বিতীয় কেউ ছিলো না।
আরও দেখুনঃ আইবেরিয়াম মুসলিমদের ইতিহাস pdf বই ডাউনলোড
তার রাজকার্য ও শাসনব্যবস্থা পরিচালনার প্রতিটি ক্ষেত্রে তার অসাধারণ নৈপুন্য ও তীক্ষ্ন বুদ্ধির স্বীকৃতি প্রত্যেকেই দিয়েছেন্ কেউ দ্বিধা করেননি। তার সার্বিক যোগ্যতার প্রশংসা করতে। তবুও বিস্ময়ের ব্যাপার, ইতিহাসে তিনি অযৌক্তিকভাবে নিন্দিত হয়েছেন। ।
কিন্তু ক্যানো ? আমি ঐতিহাসিক নই। ইতিহাস রচনা করাও আমার উদ্দেশ্য নয়্ তবে নাটক রচনার গৌণ উদ্দেশ্যের মধ্যে দিয়ে একটা নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌছনই আমার মুখ্য উদ্দেশ্য। ইতিহাস বিকৃত হলে সফল সার্জারীর মাধ্যমে তাকে বাস্তব অবস্থায় ফিরিয়ে আনার দায়িত্ব সত্যসন্ধ ঐতিহাসিকের। কিন্তু নাটকের মাধ্যমে যখন ঐতিহাসিক সত্যের বিকৃতি ঘটিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালানো হয়।
আরও দেখুনঃ ঐতিহাসিক আল গাদির pdf বই ডাউনলোড
তখন সত্যের প্রতি সহানুভুতিশীল যে কোনো নাট্যকারের উচিত সত্য প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসা। দুঃখের বিষয় শাজাহান নাটকের রঙ্গলীলার প্রতিবাদ তো দুরের কথা, বরং সমসাময়িককালের, এমনকি পরবর্তীকালের নাট্যকরগণও সেই রঙ্গলীলায় গা ভাসিয়ে মজা পেয়েছেন। শাজাহান এর নাটকীয় রঙ্গমঞ্চের যুপকাষ্ঠে আওরঙজেবকে যেভাবে বলি দেওয়া হয়েছে।
সেইভাবে না হলেও, সেই রঙ্গমঞ্চে ঐতিহাসিক উপায়ে সেই আওরঙজেবকে প্রতিষ্ঠা করাই আমার মুখ্য উদ্দেশ্য-আওরঙজেবের বিরুদ্ধে স্থলভাবে যেসব অভিযোগ আনা হয়ে থাকে, তার মূলীভূত কারণগুলোর মধ্যে প্রদাণ হলো যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা। আর হীনমন্যতাবোধই মানসিক এই অবস্থার উৎস। এ ছাড়াও আছে পরশ্রীকাতরতা।
আরও দেখুনঃ জীবন্ত শহীদ pdf বই ডাউনলোড
নিচে আওরঙজেব pdf বই এর স্ক্রীনশট ও ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলোঃ
প্রকাশকঃ বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন বইয়ের ধরণঃ ঐতিহাসিক নাটক বিষয়ক বইয়ের সাইজঃ 3.16 MB প্রকাশ সালঃ বইয়ের লেখকঃ জহুরুল ইসলাম অনুবাদঃডাউনলোড সার্ভার-১ঃ Download Now
ডাউনলোড করতে কোন সমস্যা হলেঃ